In search of love and it's philosophy.

In search of love and it's philosophy.

এক সহজাত, প্রাকৃতিক, পশু প্রবৃত্তি/প্রেরণা, একটি মানবিক রোমাঞ্চ, এক ওষ্টাধর প্রণয়। প্রেমের সন্ধানে, প্রেমের দর্শনে। ----An animal instinct, a human thrill, a sensual romance, in search of love and it's philosophy. By Dr. Bibhash Chakravorty. ( ডাঃ. বিভাস চক্রবর্তী। ) আহা, আমি এখন সর্ব সময় ভালোবাসার স্বাদ করি অনুভব, দিন চলে যায়, যায় রাত, কিন্তু রাতে তাও বড্ড একা কেন, এক একটা রাত যেন এক একটা যুগ! কোনো বাঁধন আমাকে কয়েদ করতে অক্ষম। কিন্তু পায়ের বেড়িগুলো যেন শীথিল হয়ে উঠেছে ভালোবাসার মধুর হাতকড়ায়। সংকীর্ণতার বাঁধন গেছে টুটে, শ্বাস-প্রশ্বাস ও অন্তরসূর্যাগ্নির প্রয়াগ মিলনে। এই মিলন করেছে আমায় তোমার প্রেমের বন্দি, হে প্রিয়তমা। ভালোবাসা কেন এত কাঁদায়, কেন হৃদয়ে এত বিরহের যন্ত্রনা ? কেন বিচ্ছিন্নতা হয়ে ওঠে এতো হৃদয়হীন যে অন্তরাত্মা জ্বলে ওঠে আগুনে ? এমন কি কেউ নেই যে ভগ্নহৃদয়ের ব্যথাকে করতে পারে নির্মূল, কেউ কি নেই এমন ? কিংবা ফিরিয়ে দিতে পারে অতীতের স্মৃতিকে, বর্তমানের কঠোর কাঠগোড়ায় ? অজ্ঞানের অন্ধকার বা স্বার্থপর হিংসার কি নেই কোনো শুরু বা শেষ ? প্রাণ কি কখনই মৃত্যুকে করবেনা জয় ? তাহলে সময়ের শাপকেই বলো মৃত্যুর শেষ দেখতে, আমার দৃঢ় বিশ্বাস, জীবন সবসময় পথ খুঁজে নেয়, অসম্ভব গোলকধাঁধাতেও। আমাদের দেহ দাহ্যপদার্থ, আমাদের আত্মাও তাই। যখন দেহ পোড়ে তাঁর হৃদয় মহাশ্মশানে তখন হয় সতীদাহ,আর আত্মা পুড়লে পতিও তার সঙ্গে পোড়ে চরম অগ্নি- পরীক্ষায়। সেটি খুব সহজ, স্বচ্ছ, সরল, তৈলধারার মতো, অনন্তের অমৃতের মতো, কিন্তু তীব্র বিষের মতোও বটে, যে যার দৃষ্টিকোণে দেখে দুই দিক থেকে। যারা ভাগ্য নিজেরা গড়তে ভালোবাসে, বিধির বাঁধন মানে না, তারাই সাহসী তারাই ভাগ্যবান। কাল, বিভাস ( নীল আকাশ ), সলিল, মেদিনী, অগ্নি, বায়ু, প্রাণশক্তি এবং সৃষ্টির আসল অস্তিত্ব ও নিদ্রালুপ্ত বা জাগ্রত আত্মার নেই কোনো শেষ বা শুরু । তাঁর ভালোবাসারও নেই কোনো আরম্ভ বা অন্ত। বলা প্রায় অসম্ভব কোনটা আগে ও কোনটি পরে ? নিদ্রা ভঙ্গ হলে সর্বত্যাগী, পরম যোগমগ্ন আত্মা বা শিব দেখে সৃষ্টির সবকিছুই বর্তমান। কিন্তু নিদ্রার স্তিথিতে আত্মচৈতন্যকে দেখে কে ? কে তার eye witness সাক্ষী ? শক্তিও চৈতন্যবিহীন অবস্থায় যে অবলম্বনহীন, তাহলে কি নপুংশক সময় যার নেই কোনো পুরুষালি ক্ষমতা বা সত্ত্বা ? সময়ের মাপকাঠি নির্ণয় করি আমরা এবং সৃষ্টির অবশ্যমভাবী তথাকথিত জড়বস্তুর constant change বা ধ্রুবক পরিবর্তন, যার মাপকাঠিও নির্ণয় করে intelligent beings, আমাদের মতো। তাই আমরাই আসলে গোপন, কূটস্থ মহাকাল শক্তি-চৈতন্য। চেতনা, সে মানবিকই হোক বা ঐশ্বরিক, তা হলো মূল শক্তির আধার। আবার চেতনা-চৈতন্য ছাড়া কে বলতে পারে যে সৃষ্টি হয়েছে বা হয়নি ? সময় এগিয়েছে না এগোয়নি ? স্বেচ্ছাচারিতা আমাদের সহ্যের সীমা পার করেছে বা করেনি ? যতক্ষন শিব বা আমাদের আত্মা ঘুমিয়ে থাকে ততক্ষন পরম শক্তিও শক্তিহীন। আবার,এটাকে আত্মার বা শিবের যোগনিদ্রা না বলে শুধু নিদ্রা বলাই শ্রেয় কারণ আত্মা তখনই পরমাত্মাচৈতন্য হয়ে ওঠেন যখন পরম শক্তির সাথে তাঁর যোগ হয়, তখনই হয় শিবের মহাজাগারণ, শক্তিসম্পন্ন অন্তরনেত্র যায় খুলে। তখনই সুষুপ্তিতে হারানো আমাদের অমিকে আমরা ফিরে পেলাম, শিব-শক্তির নিত্য প্রগতিশীল পুনর্মিলনে। ততক্ষন নৃতত্ত্ব - তাত্বিক (Anthropological বা মানবিক বা ক্ষুদ্র চৈতন্য শক্তি ) সৃষ্টিতত্ত্ব ও সময়ের সাক্ষী হলাম আমরা। আসলে আমরাই হলাম ঐশ্বরিক সেতুবন্ধন যা ঈশ্বরকে সময়কে বিচার করার শক্তি এনে দেয় তার নিদ্রা অর্থাৎ আত্মনিদ্রা ভঙ্গ করে, শক্তির সাথে বুদ্ধির জোরে মিশিয়ে দিয়ে। তাই এটাকে মহাকাল বলে যা কালকে বিচার করে ! The initial communion (যোগ ) and interplay between pure consciousness and force enables them to reinforce each other dynamically through every passing moment for all eternity, where the force tends to become exponentially/infinitely more absolute and so is the collective consciousness in their intensity, trysts and turns and enchantingly mysterious nature on a common platform of deepening peace in deepening conscious sleep, surreal conscious dream like a real fairy tale fantasy, in the body and mind, heart and soul ( His Kingdom Arriveth ), both holding together every deserving creature and objects of creation, all inside the Cosmos like the string of a pearl garland ! This is the power of love/Ishq, which we should try to feel. It is incredibly indescribable. Only absolute silence might be a befitting prayer to honour it. This is also the mystery of SHIVA-SHAKTI communion and the precious, divine, increasing love between each other. ( The 3rd inner eye black hole of Lord SHIVA, the ultimate seat of soul power. ) It wouldn't be inappropriate to mention here that a passionate revolt only by a single humble, gentlemanly human being with a loving heart can toll the death knell of all cruelty, callousness, injustice and dictatorship against LIFE, forever. This is called the POWER OF ONE ! তারজন্য ঈশ্বর আমাদের তাঁরই শক্তি ও চৈতন্য তে করেছেন শক্তিমান ও চৈতন্যবান। God has created us in his/her image through scientific evolution ! তাই আমাদের চেতনা-শক্তি ক্ষুদ্র হলেও, বুদ্ধি ও নিরন্তর অধ্যবসায় with passion এর সঙ্গে নিজেদের অন্তরাত্মাকে বোঝার চেষ্টা করি তালে আমরাও বুঝবো প্রেম ভালোবাসার শক্তিকে আমাদের অনুভূতি দিয়ে আস্তে আস্তে যতক্ষন সেই অনুভূতি আরো পরমে পরিণত না হচ্ছে শক্তির মাধ্যমে। আমাদের পৃথিবীর প্রতিটি ধূলিকণাও বুঝতে পারবে। আমরাই হলাম পরমেশ্বর। We are sentient beings who can perceive and feel with our collective consciousness the power of love, the ultimate cause of creation ! এটাই বেদান্ত/উপনিষদের মূল তত্ব। এই নৃতত্ত্ব-তাত্বিক application physics এর quantum theory তেও আছে। আবার একটি paradox বা সত্যবিদরোধী সত্য যা সৃষ্টি করে বিপরীতার্থ্যক দিকসংক্রান্ত অনন্ত পরিবর্তনের বেগ ও গতি, চৈতন্যশক্তির প্রভাবে । দুটিই এক ও অভিন্ন। আগুন ও তার দাহ্য শক্তির মতো। এখানে চোখের কাজলে লুকিয়ে থাকে, এক মহাসিন্ধুর অহরহ তরঙ্গ, বিশাল যেন মহাকালীর তাণ্ডবনৃত্য, সলিল সাগরে হয় লয় আবার হয় সৃষ্টি, এক বিরাট হিমালয়ের চিরতুষারাবৃত পর্বতমালা যাহা প্রতিটি প্রভাতবেলার স্বর্ণরৌদ্রের আভায় আরো রাজকীয় আড়ম্বরের সৌন্দর্যে সুন্দর হয়ে ওঠে আর্কস্নানের পরে । যেন প্রাণশক্তি ভালোবাসার আগুনে পরিপূর্ণ, একে অপরকে আলিঙ্গন করে, এক অচ্ছেদ্য, অটল, অলংঘনীয় বরণ বন্ধনে, এক জন্মজন্মান্তরের অপূর্ব সত্যের গাঁটবন্ধন। এক চিরশান্তিনিদ্রার স্বপ্নালু প্রেমের অলৌকিক রাসলীলা যেখানে নেই কোনো বহির্গত হস্তক্ষেপ, যেখানে ভাগবত ও নিষিদ্ধ কারণ এক এর মধ্যে দুইজনা পরা-পবিত্র ভালোবাসার নৃত্যরাসে নিত্যমগ্ন, যেখানে আনাচে কানাচে আছে মিলনের মহানন্দের আস্বাদ। কেন মোরা এত উতলা হই গন্তব্য স্থানের ভাবনায় ? যেন কখনোই না পৌঁছাই সেখানে যেখানে সব গেল থেমে, কিন্তু এই বিশাল কারণ-কার্যের পথে যাতায়াত যেন হয়ে ওঠে ভরপুর আরব্য রজনীর রূপকথার গল্প ও রোমাঞ্চকর অনুভূতির অন্তহীন প্রাচুর্য ও প্রাপ্তিতে, এই পথ যদিনা শেষ হয় কি দারুন হবে বলো তো ? তাও যেন দুটি শুন্যতা, প্রতিটি একের আধাঁরে বিরাজ করে, দুটি অতৃপ্ত প্রাণের ক্ষুদা, এক সহজাত প্রাকৃতিক, মানবিক বা পশু প্রেরণা, ভালোবাসার কামনা, জীবনের সেই দিকটায় যা ভাসে এক চিরবহনের গতিতে, অন্তবিহীন এক নদীর স্রোতে এক চিরনবীন ফোয়ারার ঢেউয়ে। সেখানে দূর দিকচক্রবালে, দিগন্তে মিশে যায় আকাশ মাটির কোলে, যেখানে আপনার অসীম জ্যোতিচ্ছটা করে দিগন্তবিসারী তমসাকে ম্লান, যেখানে আকাশ থেকে ঝরে পড়ে নক্ষত্রপুঞ্জ, মনোহর উল্কাবৃষ্টি রূপে এক ধ্বনি,আলোআঁধারের পরাবাস্তব বন্যায়, যেখানে চন্দ্র বিরত হয় সূর্যকে আর গ্রহণ করতে, যেখানে বিভাবসু প্রভাকর তাঁর অণলতাপের অসহ্য যন্ত্রণাকে অতিক্রম করে এক অসাধ্য সাধনে, সে না পুড়লে কে দেবে প্রাণের অপরিহার্য পবিত্র তাপ ? প্রার্থনা, যেন চন্দ্র-দিবাকরের রূপকশোভিত মিলন, দুই দেহাত্মার সত্য অস্তিত্বের পুনর্মিলনের অগ্রদূত হয়ে ওঠে। যদি কারো এতে আপত্তি থাকে তালে এখনই বলো কেন, নইলে নিশ্চুপ থাকো চিরকালের তরে। ভালোবাসা কি তালে মহাসৃষ্টির পরমানন্দের, চিরশান্তির চাবিকাঠি ? যুক্তিবিদ্যা ও কার্য-কারণ-কার্য-কারণের উপর কোনো মাধ্যাকর্ষণরূপ ধারণশক্তি যাহা চিরদিন ছিল, আছে ও পরেও থাকবে ? আমাদের পিতা-মাতাই তো ভালোবাসায় আমাদের ধারণ করে, আর আমরা সেই প্রেমই তো শিখি তাঁদের মাধ্যমে। আত্মার ক্ষুদা অগ্নি এবং সেই ক্ষুদা দেহ মেটায় আস্তে আস্তে খাদ্যে যে তাপ আছে তাই দিয়ে। দেবতাদের বিদেহী আত্মা Ambrosia ( Food of the gods ) দিয়ে মেটায় ক্ষুদা, food for the soul, কিন্তু সেটা এখন আর শুধু দেবতাদের নয়, সেটা সকল মানুষ, পশু, পাখি ও উদ্ভিদেরো, কারণ Ambrose তা এনে দিয়েছে তার নীল আকাশের মধ্য হতে অনেক কষ্টে, এই স্বর্গরূপ পৃথিবীধামে যেখানে বাস করে তার অনন্ত অন্ধকার মহাশূন্যের রহস্যময় বাসীরা। অন্ধকার খুবই জরুরি, দেয় আলোর সন্ধান, মনের জিজ্ঞাসার, জন্ম দেয় ঘুমের স্তিথিকে, আর শূন্যতা তৈরি করে আমাদের খেলার জায়গাকে। মহাশূন্যের অনির্বাণ পিপাসা তমসাবৃত নিদ্রার তরে, হয় না দূরীভূত লক্ষকোটি সূর্য ও নক্ষত্র সম্মিলনেও ! আঁধার ডেকে আনে ঘুম আর ঘুমইতো শান্তি যদিও সেটা চৈতন্যহীন, কিন্তু মনেপ্রাণে আনে সজীবতা। গভীরতর চৈতন্যপূর্ণ নিদ্রার সন্ধান পেতে হলে মনে চাই অটুট আত্মবিশ্বাস, প্রাণে সরলতা, হৃদয়ে প্রেম ও স্বপ্ন সত্যি করার অদম্য আগ্রহ, তালেই পাবে সেই প্রেমপূর্ণ প্রাণশক্তি যা চৈতন্যকে জাগ্রত করে রাখবে গভীর ঘুমের প্রশান্তি আস্বাদন করতে, নইলে যে অজ্ঞান, চৈতন্যহীন এমনকি মৃত্যুরও ভয় থাকে। এই প্রেমিক প্রাণশক্তির নেই কোনো বিকল্প। এই passionate প্রেমিক হতে গেলে পাগল হতে হয়, deewane এক দিনে হওয়া যায় না, আদৌ হওয়া যায় কিনা কোনো এক ব্যক্তির পক্ষে তাই অনিশ্চিত। এখানে চিন্তা ও প্রসারিত ভাবনার নেই কোনো বাঁধন, নেই কোনো পাপ-পুন্য, অবারিত দ্বার, নেই কোনো discipline এর শিকল ! সবই সম্ভব এখানে, দিনকে করা যায় রাত। অন্তরাত্মার উচ্চ সত্তাই শুধু যে আছে এখানে তা নয়, আছে যাদের ভালোবাসো তাঁদের সত্তা ও আশীর্বাদ ও প্রার্থনা, আছে অনন্ত বিশ্ব ব্রহ্মান্ড, একি কম কথা ? তুমি এখানে স্বার্থপর যোগী কখনোই নও। সর্বজনহিতকারি তোমার নজর। এখানে তোমায় guard করে আছে আপন ও ভিন্নদেশী guardian angels রা। এখানে গ্রীষ্মের ভীষণ দাবানলে হঠাৎ এক কালবৈশাখী ঝড় এনে দেয়, মনেপ্রাণে এক শীতল, মধুর ঘ্রাণের আমেজ, গোধূলিলগ্নে। মনে জাগে কৌতুহল, সেই রাত কি পূর্ণিমার জ্যোৎস্নায় হবে আলোকিত, প্রেমিকা কি রাতের একাকিত্ব আসবে ভোলাতে, নাকি অমাবস্যার অন্ধকারে জেগে থাকতে হবে এক যুগ রাত ? বিরহের ব্যাথা কি শুধুই দুই আত্মার জ্যোতির্ময় মিলনে মেটে ? সময় অপেক্ষা করে তাদের দেহতন্ত্র, মনপ্রাণের মিলনেরো, গোপন ভালোবাসার, গোপন সময় হিসেবেও। এটাই হলো সহজাত পশু প্রবৃত্তি বা instinct, এক মানবিক কামনা, for achieving sexual bliss, কারণ চৈতন্যশক্তি বড় কড়া, একে আনন্দময় করতে দৈহিক মিলনেরো প্রয়োজন আছে, এই কথা অনস্বীকার্য এবং যারা সেটার বিপরীত কথা বলে তারা শুধু ভণ্ড মিথ্যুকই নয়, তারা শকুনির মত ওড়ে খুব ওপরে কিন্তু নজর থাকে ভাগাড়ের দিকে। কালভইরব-ভৈরবীর পরস্পর আধারে এই শক্তি-পরমানন্দময় চৈতন্যের পূজা আর ভালোভাবে কিকরে বোঝাবো জানিনা ! কিন্তু এই মিলন কোথায় কিকরে সম্ভব জানি না, মনে দৃঢ় বিশ্বাস সব কিছুই সম্ভব, nothing is impossible, এটা রূপকথার রাজ্য। প্রেম কি অসম্ভব কষ্টের বলিদান, timeless love ? এক থেকে অনেক প্রেম ও প্রেমিক প্রেমিকা ? ভালোবাসাকে বাড়ায় তার মাধুর্যে, তার প্রবলতায়। প্রেমিক বা প্রেমিকাকে হারালে অন্তরের ভালোবাসার আগুন স্ফুলিঙ্গ থেকে পরিণত হয় অগ্নিশিখায় এবং অন্তর গেয়ে ওঠে এক অপূর্ব ঐশ্বরিক সংগীত, piano র melody, Beethoven's moonlight sonata symphony, Jazz এর ঝংকার, কিন্তু গোপনে, নিঃশব্দ নিশ্চুপে, in silence ! কিন্তু নেত্র নিয়েও নেত্রবিহীন, মন যাহা ধরিতে না জানে, the eyes fail to see what the mind does not know ! চোখ বিশ্বাসঘাতক কিন্তু আত্মানুভূতি সত্য। The enemy hides behind images and illusions, break the mirror of images, you break the enemy ! অন্তরসূর্যকে অস্ত দিও জ্যোৎস্নার আলোকছটায়। যারা নিশ্চুপ ছিল এতদিন তীব্র দুঃখ ও অপমানে, তাদের বলতে দাও। সর্বোচ্চ আদালতে যেখানে অনন্ত মৃত্যুদণ্ডের আদেশ আছে, সেই বিচারক কে হাঁসতে দাও শেষ অট্টহাঁসি, তাদের উপর যাদের নৃশংস, স্বার্থপর, অন্যায় অবিচার আমাদের করেছে দগ্ধ ! Lady Justice কে দিও প্রচুর ভালোবাসা ও সম্মান এই আনন্দময় মেদিনীতে বিরাজ করার তরে। আজ থেকে সব দাসত্বের বাঁধন হলো মুক্ত। সেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ মাটির আমরা করি আহ্বান সাহসের সাথে, উৎফুল্ল চিত্তে যেখানে মনে ফোটে সুরভিত ফুলের গোছা। আমরা সাহসীরা প্রাণত্যাগ করি শুধু একবার, নয় বারবার মেরুদণ্ডহীন, বিশ্বাসঘাতক ভীতুদের মতো ! আমরা এককথায় প্রাণ দিতে রাজি মা ধরিত্রীর তরে,শহীদের দল, আমরা বিপ্লবী, ঘোর বিপ্লবের ঘূর্ণিঝড় তৈরি করি যার সামনে সব বাধা-বিপত্তি যায় উড়ে, অতীতের ধংসস্তুপে, স্মৃতির বিলুপ্তিতে ! আমরাই হলাম আসল প্রেমিক-প্রেমিকারা, কারণ প্রেম হলো সাহসের পরিচয়, প্রচণ্ড শক্তি আছে প্রেমে যা সহ্য করতে পারেনা কাপুরুষরা। প্রেমের অনুভূতি তখনই হয় যখন নিজের আত্মা-শক্তিকে এবং পরে অপর মানুষ ও পশুদের পরম পদ হিসেবে ভাবতে পারবে ভালোবাসার সাথে, লজ্জা, ঘৃণা, ভয় ভুলে, ও ভাবের ঘরে চুরি না রেখে। তাই সবার উপরে মানুষ শ্রেষ্ঠ, তাহার উপরে নাই। একদিনে হয় না। জন্ম-জন্মান্তর কেটে যায় তাও হয়না কারণ চেতনা-শক্তি/parent Nature বিচারক একেবারেই নিরপেক্ষ, যতক্ষন না তুমি বা তোমরা নিজেদের innocent এবং worthy প্রমাণ করছ jury ও বিচারকের কাছে। নিজেদেরই নিজেদের উকিলও হতে হবে। প্রথম থেকেই ধরে নেওয়া হবে যে তুমি বা তোমরা guilty as charged unless proven otherwise. সোজা কথা নয়। এই আদালতে আজীবন কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে, তাই একমাত্র বুদ্ধিমান, দোর্দণ্ড সাহসী, ক্রান্তিকারীরা স্বেচ্ছায় আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়ায় এখানে। ভগবানরাও লালায়িত হয়ে থাকে এই প্রেম রতন ধনের জন্য কিন্তু পায় না। মানুষেরই অধিকার এতে। তবে হ্যাঁ, বলে কেউ কষ্ট করে কুঁয়ো একবার খুঁড়ে দিলে জলটা সবার জন্যই। There are as many laws and loopholes of those rules in justice and democracy as many are there in injustice and dictatorship. ক্ষির যেমন ঘন দুধ বা ঘন পায়েস তেমনি প্রেম হল ঘন এবং নিত্য ঘনতর ভালোবাসা। কিন্তু তাও কেন কথা বলনা darling, my love ? তুমি কি আমাদের মধুচন্দ্রিমার কথা ভুলে গেছ মধুরীমা ? নাকি আর একবার মধুর মিলনের মধুচন্দ্রিমার অপেক্ষায় আছো ? দ্বিতীয় ভাবনাটা ভেবেই আজকের রাতটা কাটিয়ে দিই ! ---- লম্বা একটি করুন দীর্ঘনিশ্বাস। Infact, I first wrote down this article today morning in English and then translated it into Bengali. However while posting it in Bengali at the outset, many thoughts and expressions appeared spontaneously and by the time I finished writing I had lost my interest for publishing it in English, as my mood wasn't right and my soul said that you cannot make it more appropriate and do more justice to it in a foreign language, however close to the heart ! Might translate it some other time perhaps, if need arises. ----- Dedicated to my departed wife, life, love and dream, Madhurima. ------- আমার প্রয়াত স্ত্রী, ভালোবাসা, স্বপ্ন ও জীবন, মধুরীমার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলাম লেখাটি। আমি বুঝেছি মধু, আমি নিজে যখন লেখাটি পড়ছিলাম তুমি আমার অন্তরে কাঁদছিলে, তোমার ফটোতেও চোখের কোনায় বেদনার অশ্রুবারি ঝরতে দেখলাম। আবোল তাবলের, ভয় পেও না ছড়াটা আওড়ে তোমায় হাঁসাবার চেষ্টা করলাম, জানি না তোমার মন হালকা হয়েছে কিনা ! সত্যি বলছি মধু, আর একবার ফিরে আসলে দেখবে আমাকে আর প্রেম ও রোমান্স শেখাতে হচ্ছে না, তুমিই ওপার হতে শিখিয়ে দিয়েছ। এই কথা বলে শেষ করতে দাও যে প্রেমের অপূর্ব নিত্য গতি ও প্রগতিশীল শক্তিকে এবং অহরহ রোমাঞ্চকর নিশ্চুপ চেতনাকে কোনো নাম বা সম্পর্ক উল্লেখ করে তাকে খর্ব ও সীমিত না করাই ভালো। যারা প্রেমিক তারাই বোঝে। আমাদের ফুলশয্যার স্মৃতি, 1st May 1988. মাটির কোলে আমি, বিভাস।